ঢাকা ১০:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫, ৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন-২০২৩

আপিলেও মনোনয়ন পেলেন না জাহাঙ্গীর

গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আলোচিত মেয়র প্রার্থী মো. জাহাঙ্গীর আলম আপিলেও মনোনয়নপত্রের বৈধতা পাননি। রিটার্নিং কর্মকর্তার বাতিলের পর আপিলেও সেই আদেশ বহাল রেখেছে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার।
বৃহস্পতিবার (৪ মে) বিকেলে আপিলের শুনানি শেষে বাতিলের আদেশ দিয়েছেন ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার মো. সাবিরুল ইসলাম।
শুনানিতে অংশ নেওয়া রিটার্নিং কর্মকর্তার প্রতিনিধি ও সিটি নির্বাচনে মিডিয়ার দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা মঞ্জুর হোসেন খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মঞ্জুর হোসেন খান বলেন, মঙ্গলবার বাছাইয়ে বাদ পড়া মোট সাত প্রার্থী আপিল করেন। এদের মধ্যে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী মো. জাহাঙ্গীর আলম, একজন সংরক্ষিত কাউন্সিলর ও পাঁচজন সাধারণ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী ছিলেন। আপিলের শুনানিতে দুজন আইনজীবীসহ জাহাঙ্গীর আলম নিজে উপস্থিত ছিলেন। তারা পুনরায় তফসিলিকরণের জন্য টাকা জমা দেওয়া এবং জামিনদার খেলাপি হয় না বলে দাবি করেন। কিন্তু শুনানিতে উপস্থিত বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিনিধি জানান, আপিলকারী গণ ব্যাংকের আইন অনুযায়ী এখনো ঋণ খেলাপি। জাহাঙ্গীর আলম যে প্রতিষ্ঠানের ঋণের জামিনদার সে ঋণ এখনো পুনরায় তফসিলিকরণ হয়নি। পরে ইসির পক্ষ থেকে জানানো হয়, জাহাঙ্গীর আলমসহ অন্য প্রার্থীর মনোনয়ন জমা দেওয়ার সময় ঋণ খেলাপি ছিলেন। তাই তারা পরে টাকা জমা দিলেও তারা খেলাপি।

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন-২০২৩

আপিলেও মনোনয়ন পেলেন না জাহাঙ্গীর

আপডেট সময় : ০৮:২৫:৩০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৫ মে ২০২৩

গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আলোচিত মেয়র প্রার্থী মো. জাহাঙ্গীর আলম আপিলেও মনোনয়নপত্রের বৈধতা পাননি। রিটার্নিং কর্মকর্তার বাতিলের পর আপিলেও সেই আদেশ বহাল রেখেছে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার।
বৃহস্পতিবার (৪ মে) বিকেলে আপিলের শুনানি শেষে বাতিলের আদেশ দিয়েছেন ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার মো. সাবিরুল ইসলাম।
শুনানিতে অংশ নেওয়া রিটার্নিং কর্মকর্তার প্রতিনিধি ও সিটি নির্বাচনে মিডিয়ার দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা মঞ্জুর হোসেন খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মঞ্জুর হোসেন খান বলেন, মঙ্গলবার বাছাইয়ে বাদ পড়া মোট সাত প্রার্থী আপিল করেন। এদের মধ্যে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী মো. জাহাঙ্গীর আলম, একজন সংরক্ষিত কাউন্সিলর ও পাঁচজন সাধারণ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী ছিলেন। আপিলের শুনানিতে দুজন আইনজীবীসহ জাহাঙ্গীর আলম নিজে উপস্থিত ছিলেন। তারা পুনরায় তফসিলিকরণের জন্য টাকা জমা দেওয়া এবং জামিনদার খেলাপি হয় না বলে দাবি করেন। কিন্তু শুনানিতে উপস্থিত বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিনিধি জানান, আপিলকারী গণ ব্যাংকের আইন অনুযায়ী এখনো ঋণ খেলাপি। জাহাঙ্গীর আলম যে প্রতিষ্ঠানের ঋণের জামিনদার সে ঋণ এখনো পুনরায় তফসিলিকরণ হয়নি। পরে ইসির পক্ষ থেকে জানানো হয়, জাহাঙ্গীর আলমসহ অন্য প্রার্থীর মনোনয়ন জমা দেওয়ার সময় ঋণ খেলাপি ছিলেন। তাই তারা পরে টাকা জমা দিলেও তারা খেলাপি।